Wellcome to National Portal
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪

অন্যান্য অডিও/ভিডিও/স্ক্রল মেসেজ

ভিডিও

ক্রমিক নং ভিডিও এর লিংক সময়কাল
1 স্কুলগামী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ খাদ্য বিষয়ে সচেতনতার লক্ষ্যে Basic Hygiene বিষয়ে অ্যানিমেশন 4.41m
2 ফলমূল ও শাকসবজী থেকে কীটনাশক দূরীকরণের উপায় বিষয়ক টিভিসি 1.43m
3 রান্নায় পোড়া তেলের ব্যবহার পরিহার সংক্রান্ত টিভিসি 1.49m
4 পথ খাবারে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক টিভিসি 2.20m
5 বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নির্মিত  নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক অ্যানিমেশন 4.0m
6 নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক পারিবারিক নির্দেশিকা সংক্রান্ত টিভিসি 31s
7 খাদ্য স্পর্শক বিষয়ক টিভিসি 01m
8 নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক আঞ্চলিক গান (ময়মনসিংহ) 2.52m
9 নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক আঞ্চলিক গান (সিলেট) 2.53m
10 নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক আঞ্চলিক গান (রংপুর) 2.53m
11 নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক আঞ্চলিক গান (খুলনা) 2.53m
12 নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক আঞ্চলিক গান (রাজশাহী) 2.53m
13 নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক আঞ্চলিক গান (বরিশাল) 2.53m
14 নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক আঞ্চলিক গান (চট্টগ্রাম) 2.53m
15 নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক আঞ্চলিক গান (ঢাকা) 2.53m
16 মোড়কজাত খাদ্যপণ্যে লেবেলিং বিষয়ক বিধিবিধান। 1.0m
17 শাকসবজি ও ফলমূলে ফরমালিন বিষয়ক ভ্রান্ত ধারণা 2.0m
18 রান্না করা খাবার নিরাপদ ভাবে সংরক্ষণ করার উপায়। 1.5m
19 খাবার নিরাপদ রাখার ০৫ টি চাবিকাঠি 1.0m
20 ট্রান্সফ্যাট যুক্ত খাবার গ্রহন ও হ্রদরোগের ঝুঁকি 1.0m
21 পথ খাবার প্রস্তুত ও নিরাপদ খাবার গ্রহণের বিধিনিষেধ। 1.1m
22 খাবার প্রস্তুতকরণের পূর্বে হাত ধোয়ার নিয়মাবলি 1.0m
23 Bangladesh Food Safety Authority Thematic Song 4.10m
24 Food Safety Authority Promo Video 1.0m
25 পবিত্র ইদুল আযহা উপলক্ষ্যে নিরাপদ খাদ্য সম্পর্কিত প্রমোশনাল এনিমেশন 7.21m
26 কোরবানির মাংসের নিরাপদতায় করণীয় 48s
27 কোরবানির মাংসের নিরাপদতায় সম্ভাব্য ঝুঁকিসমূহ মোকাবেলায় করণীয় 1.0m
28 ময়লা ডিম সংরক্ষণ পদ্ধতি। প্রচারে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ 16s
29 বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নির্মিত নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক অ্যানিমেশন 4m
30 খাদ্যকর্মীদের জন্য প্রশিক্ষণ ভিডিও 30.51m
31 Video Documentary on the First Mobile Food Safety Laboratory in Bangladesh of Food Safety Authority. 3.08m
32 বাসি খাবার না খাওয়ার সতর্কতা (Please avoid consuming stale Food) 1.10m
33 নিরাপদ পানি দিয়ে হাত ধোয়া (Wash hand using safe water) 1.10m
34 আলাদা ব্যাগে এ বাজার পরিবহন (Use separate bag for different items in wet market shopping.) 1.10m
35 বাসা-বাড়ীতে নিরাপদ উপায়ে খাদ্য সংরক্ষণ বিষয়ক সচেতনতা 1.30m
36 রাস্তার পাশে খোলা খাবার গ্রহণ সম্পর্কে সচেতনতা 54s
37 বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের কল সেন্টার বিষয়ক টিভিসি 50s
38 খাদ্য দ্রব্যে কৃত্রিম রং ব্যবহার বিষয়ক টিভিসি 1.08m
39 নিরাপদ খাদ্য আইন-২০১৩ অবহিতকরণ 1.31m
40 পথ খাবারে পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা 1.40m
41 খাদ্যদ্রব্যে প্লাস্টিক ব্যবহারে সচেতনতা 1.55m
42 রান্নায় পোড়া তেলের ব্যবহার পরিহার 1.04m
43 পলিথিন ও খবরের কাগজে খাদ্য দ্রব্য ব্যবহার ও পরিবহন না করা বিষয়ে সচেতনতা 1.50m
44 ফলমুল ও শাকসবজী থেকে ধূলাবালি কীটনাশক দূরীকরণের উপায় 1.34

 

অডিও

ক্রমিক নং অডিও এর লিংক সময়কাল
1 ফরমালিন ব্যবহার সংক্রান্ত সচেতনতামূলক অডিও 2m
2 প্যাকেটজাত খাবারে উৎপাদনের তারিখ ও মেয়াদ সম্পরর্কে অডিও 01m
3 প্লাস্টিকের পাত্র ও লেখাযুক্ত কাগজে খাবার গ্রহণে সচেতনতামূলক অডিও 01m
4 খাদ্যদ্রব্য ক্রয়ের সময় ক্রয় রশিদ সংগ্রহ ও সংরক্ষণ সম্পর্কিত অডিও 01m
5 খাবার স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে রান্না এবং সংরক্ষণে পারিবারিক নির্দেশিকা সম্পর্কে অডিও 01m
6 বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের ০৫টি চাবিকাঠি সম্পর্কে অডিও 01m
7 ট্রান্স ফ্যাট যুক্ত খাবার বর্জনে জনসচেতনতামূলক অডিও 1m
8 বিধি-নিষেধ মেনে খাবার তৈরী ও বিক্রয় সম্পর্কিত অডিও 01m
9 বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের “খাদ্য কথন” মোবাইল অ্যাপ সম্পর্কিত অডিও 01m
     

 

স্ক্রল মেসেজ

ক্র. নং

বার্তা

1.

খাবার নিরাপদ রাখার ৫টি চাবিকাঠি: ১. পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা; ২. কাঁচা খাবার ও রান্না খাবার পৃথক রাখা; ৩. সঠিক তাপমাত্রায় খাবার রান্না করা; ৪. সঠিক তাপমাত্রায় খাবার সংরক্ষণ করা এবং ৫. নিরাপদ পানি ও খাদ্যসামগ্রী ব্যবহার করা। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

2.

ডায়রিয়াসহ খাদ্য বাহিত রোগের অন্যতম কারণ জীবাণু সংক্রমণ। জীবাণু সংক্রমণ থেকে বাঁচার অন্যতম উপায় পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা। টয়লেট ব্যবহারের পরে, খাবার গ্রহণের আগে ও পরে, খাবার প্রস্তুত করার পূর্বে, ময়লা-নোংরা জিনিষপত্র স্পর্শ করার পর ন্যূনতম ২০ সেকেন্ড যথাযথ নিয়মে সাবান বা জীবাণুনাশক দিয়ে হাত ধুতে হবে। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

3.

খাবার নিরাপদ রাখার ৫টি উপায়ের ১ম উপায়: পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা।

১.খাবারের আগে ও পরে এবং টয়লেট ব্যবহারের পরে সাবান দিয়ে যথাযথ নিয়মে হাত ধোয়া; ২. পরিষ্কার ও জীবানুমুক্ত খাবারের প্লেট, তৈজসপত্র ও দা-বটি-ছুরি ও কাটিং বোর্ড ব্যবহার করা এবং ৩. খাদ্যসামগ্রী ধুয়ে ব্যবহার করা। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

4.

খাবার নিরাপদ রাখার ৫টি উপায়ের ২য় উপায়: কাঁচা খাবার ও রান্না খাবার পৃথক রাখা।

এক খাবার থেকে অন্য খাবারে জীবাণু সংক্রমণ হতে পারে। কাঁচা মাছ, মুরগি ও মাংস এর সাথে কাঁচা শাক-সবজি ও ফলমূল রাখবেন না। কাঁচা খাবার এবং রান্না করা খাবার পৃথক রাখুন। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

5.

খাবার নিরাপদ রাখার ৫টি উপায়ের ৩য় উপায়: সঠিক তাপমাত্রায় খাবার রান্না করা। 
৭০° সে. এর অধিক তাপমাত্রায় খাবার রান্না করুন। ফ্রিজে সংরক্ষিত রান্না খাবার খাওয়ার পূর্বে পুনরায় কমপক্ষে ৭০° সে. তাপমাত্রায় ২ মিনিট ভালো করে গরম করুন। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

6.

খাবার নিরাপদ রাখার ৫টি উপায়ের ৪র্থ উপায়: সঠিক তাপমাত্রায় খাবার সংরক্ষণ করা। প্রস্তুতকৃত খাবার ২ ঘণ্টার মধ্যে না খেলে ঠাণ্ডা করে ফ্রিজে ৫° সে. তাপমাত্রার নিচে সংরক্ষণ করুন। গরম খাবার ৬০° সে. এর বেশি তাপমাত্রায় রাখুন। মনে রাখবেন ৫° সে. থেকে ৬০° সে. তাপমাত্রায় বেশিক্ষণ কোন খাবার রাখবেন না।  জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

7.

খাবার নিরাপদ রাখার ৫টি উপায়ের ৫ম উপায়: নিরাপদ পানি ও খাদ্যসামগ্রী ব্যবহার করা।

সকল খাদ্যে খাবার উপযোগী পানি ব্যবহার করুন। শাক-সবজি ও ফলমূল ব্যবহারের পূর্বে ভালোভাবে ধুয়ে নিন। তাজা ও স্বাস্থ্যকর খাদ্যসামগ্রী ব্যবহার করুন। পচা, বাসী ও মেয়াদোত্তীর্ণ খাবার বর্জন করুন। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

8.

ফ্রিজে খাবার সংরক্ষণ পদ্ধতি:

ফ্রিজে খাবার এলোমেলো বা চাপাচাপি করে রাখবেন না। রান্না করা খাবার উপরের তাকে এবং কাঁচা খাবার নিচের তাকে রাখুন। কাঁচা খাবার ও রান্না করা খাবার পাশাপাশি রাখবেন না। সকল খাবার ফুড গ্রেড কনটেইনারে ঢেকে রাখুন। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

9.

ফ্রিজে সঠিক তাপমাত্রায় খাবার সংরক্ষণ করুন:

ফ্রিজে ৫° সে. তাপমাত্রার নিচে খাবার সংরক্ষণ করুন। গরম খাবার ফ্রিজে রাখবেন না। ফ্রিজে রাখা খাবার ২-৩ দিনের মধ্যে খেয়ে ফেলুন। ফ্রিজে সংরক্ষিত রান্না খাবার খাওয়ার পূর্বে ন্যূনতম ৭০° সে. তাপমাত্রায় ২ মিনিট গরম করুন। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

10.

ফ্রিজারে সঠিক তাপমাত্রায় খাবার সংরক্ষণ করুন:

দীর্ঘ সময়ে খাবার সংরক্ষণের জন্য ফ্রিজারে শূন্যের নিচে -১৮° সে. তাপমাত্রার নিচে খাবার রাখুন । ফ্রিজারে রাখা খাবার নির্দিষ্ট মেয়াদের মধ্যে খেয়ে ফেলুন। আগে রাখা খাবার আগে ব্যবহার (First In First Out) নিশ্চিত করুন। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

11.

ফ্রিজারে খাবার মেয়াদ অনুযায়ী ব্যবহার করুন:

ফ্রিজারে শূন্যের নিচে -১৮° সে. তাপমাত্রায় জীবাণু ধ্বংস হয় না, জীবাণু বৃদ্ধিও বন্ধ হয় না। ফ্রিজারে রাখা খাবার ২ থেকে ৬ মাস সময়ের মধ্যে খেয়ে নিতে হবে। আগে রাখা খাবার আগে ব্যবহার (First In First Out) নিশ্চিত করুন। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

12.

পোড়া তেল ব্যবহার করবেন না। একই তেলে বারবার ভাজা হলে অথবা অধিক সময় বা তাপমাত্রায় ভাজা হলে পোড়া তেল তৈরি হয়। পোড়া তেলে ট্রান্সফ্যাটি এসিড তৈরি হয় যা ক্ষতিকারক কোলেস্ট্রোল বৃদ্ধি করে ও হৃদরোগ সৃষ্টি করে। অল্প তাপমাত্রায় ও স্বল্প সময়ের জন্য তেলে ভাজুন। এরূপ একবার ভাজা তেল পুনরায় ভাজার কাজে ব্যবহার না করে তরকারিতে ব্যবহার করতে পারেন। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

13.

কাটা কাঁচা খাবার দ্রুত খেয়ে ফেলুন:

কাঁচা খাবারযোগ্য খাদ্য যেমন তাজা কাটা ফল, সালাদ, সরবত, জুস ইত্যাদিতে দ্রুত জীবাণুর সংক্রমণ ঘটে। এ সকল খাবার তৈরির সাথে সাথে খেয়ে ফেলুন। সংরক্ষণের প্রয়োজন হলে খাবার ঢেকে স্বল্পসময়ের জন্য ফ্রিজে সংরক্ষণ করুন। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

14.

কাটা কাঁচা খাবার শেষ পর্যায়ে প্রস্তুত করুন:

কাঁচা খাবার যেমন তাজা কাটা ফল, সালাদ, সরবত, জুস ইত্যাদিতে দ্রুত জীবাণুর সংক্রমণ ঘটে। এ সকল খাবার অন্যান্য খাবার তৈরির পর সর্বশেষ পর্যায়ে প্রস্তুত করুন যাতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে খাওয়া হয়। সংরক্ষণের প্রয়োজন হলে খাবার ঢেকে স্বল্পসময়ের জন্য ফ্রিজে সংরক্ষণ করুন। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

15.

ময়লা ডিম পরিষ্কার করে ফ্রিজে সংরক্ষণ করুন:

ময়লা ডিমে প্রচুর জীবাণু থাকে যা অন্য খাবারে সংক্রমিত হতে পারে। ময়লা ডিম ধুয়ে ও পরিষ্কার করে শুকিয়ে ফ্রিজে সংরক্ষণ করুন। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

16.

খাবারে ক্ষতিকর রং-এর ব্যবহার বন্ধ করুন:

খাবারে কেবলমাত্র খাদ্য থেকে প্রস্তুতকৃত রং বা ফুড গ্রেড রং ব্যবহার করুন। রাসায়নিক বা কৃত্রিম রং স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। খাবারে কোনো ধরনের রাসায়নিক বা কৃত্রিম রং ব্যবহার করবেন না। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

17.

ফুড সেফ প্লাস্টিক ব্যবহার করুন:

খাবার বা পানির পাত্র হিসেবে প্লাস্টিক ব্যবহারে সাবধান হোন। কেবলমাত্র টাইপ ১, ২, ৪, ৫, ৬ এবং ফুড গ্রেড প্লাস্টিক খাবারের বা পানির পাত্র হিসেবে ব্যবহার করা যায়। তন্মধ্যে টাইপ ১ (PET) ও টাইপ ৬ (PS) প্লাস্টিক কেবমাত্র একবার ব্যবহার করা যায়। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

18.

PET প্লাস্টিকের স্বচ্ছ কাপে গরম চা পান করবেন না। PET বা টাইপ১ প্লাস্টিক মাত্র ৭০° সে. তাপমাত্রা সহ্য করতে পারে। PET প্লাস্টিক সাধারণ তাপমাত্রার খাবারের জন্য কেবলমাত্র একবারের জন্য ব্যবহার করা যায়। অধিক তাপমাত্রার খাবারে PET প্লাস্টিকের ব্যবহরা করা হলে স্বাস্থ্য ঝুঁকি সৃষ্টি হয়। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

19.

খাবারের পারস্পরিক দূষণ রোধ করুন:

একই দা, বটি বা ছুরি দিয়ে বা একই চপিং বোর্ডে মাছ/মুরগি/মাংস এবং শাক-সবজি কাটবেন না। মাছ/মুরগি/মাংস কাটার পর দা, বটি বা ছুরি এবং চপিং বোর্ড ধুয়ে, জীবানুমুক্ত করে ও শুকিয়ে শাক-সবজি/ফলমূল কাটুন। খাবারসমূহ একসাথে ধুবেন না, প্রতিটি খাবার পৃথক পৃথকভাবে ধুতে হবে। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

20.

খাবারের পারস্পরিক দূষণ রোধ করুন:

কাঁচা মাছ-মাংস-মুরগি এর সাথে একই ব্যাগে শাক-সবজি ও ফলমূল বহন করবেন না। মাছ, মাংস ও মুরগি পৃথক ব্যাগে এবং শাক-সবজি ও ফলমূল পৃথক ব্যাগে বহন করুন। খাবারের একই ব্যাগের মধ্যে রাসায়নিক দ্রব্যাদি যেমন সাবান, টয়লট্রিজ ও প্রসাধনী বহন করবেন না। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

21.

খাবারের পারস্পরিক দূষণ রোধ করুন:

একই স্থান, কনটেইনার/ড্রাম বা আলমিরায় খাদ্যসাম্রগী যেমন- আটা, চাল, চিনি, মসলা ইত্যাদি এবং রাসায়নিক দ্রব্য যেমন সাবান, টয়লট্রিজ, কীটনাশক ইত্যাদি সংরক্ষণ করবেন না। খাদ্যসামগ্রী পৃথকভাবে সংরক্ষণ করুন এবং রাসায়নিক দ্রব্যাদি খাবার থেকে দূরে পৃথক স্থানে সংরক্ষণ করুন।  জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

22.

কাঁচা খাবার দ্রুততম সময়ের মধ্যে প্রসেস করুন:

কাঁচা মাছ/মাংসে দ্রুত জীবাণুর সংক্রমণ ঘটে। খোলাবাজারে মাছ/মাংস সকাল বেলায় বিক্রি শুরু হয়। মাছ-মাংসে জীবাণুর সংক্রমণ বৃদ্ধির পূর্বে সকাল বেলায় মাছ-মাংস ক্রয় করে দ্রুত প্রসেস করুন। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

23.

কাঁচা মাছ-মাংস-মুরগি দ্রুত পরিবহন করুন:

কাঁচা মাছ/মাংস/মুরগিতে দ্রুত জীবাণুর সংক্রমণ ঘটে। এ সকল খাবার ক্রয়ে বিলম্ব পরিহার করুন এবং দ্রুত প্রসেস করুন। মাছ-মাংস-মুরগি পরিবহন বা প্রসেস করতে দেরি হলে বরফ দিয়ে পরিবহন করুন। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

24.

খাবারে টক্সিন বা বিষাক্ততা তৈরি পরিহার করুন:
খাবার নিরাপদ রাখার নিয়মাবলি না মানলে খাবারে টক্সিন বা বিষ তৈরি হয়। খাবারে সৃষ্ট অনেক টক্সিন বা বিষের কোন স্বাদ বা গন্ধ থাকে না, রান্না করার পরও নষ্ট হয় না। খাবার নিরাপদ রাখার নিয়ামাবলি মেনে চলুন, সপরিবারে সুস্থ থাকুন। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

25.

সবজি-ফলমূল থেকে কীটনাশক অপসারণ করুন: শাক-সবজি ও ফলমূলে কীটনাশকের অবশিষ্টাংশ থাকতে পারে। সবজি ও ফলমূলকে ভালোমতো ধুয়ে ১৫-৩০মিনিট পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। পরে ধুয়ে খাবারের জন্য ব্যবহার করুন। এতে ক্ষতিকারক রাসায়নিক ও কীটনাশক এর প্রভাব অনেকাংশে কমে যায়। গরম পানি ও ২% লবণের দ্রবণ বা ৫% সিরকার দ্রবণ ব্যবহার করলে আরও ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ