Wellcome to National Portal
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৩ এপ্রিল ২০২৫

অন্যান্য অডিও/ভিডিও/স্ক্রল মেসেজ/এসএমএস

ভিডিও

ক্রমিক নং ভিডিও এর লিংক সময়কাল প্রকাশকাল
1 স্কুলগামী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ খাদ্য বিষয়ে সচেতনতার লক্ষ্যে Basic Hygiene বিষয়ে অ্যানিমেশন 4.41m ২০২৪
2 ফলমূল ও শাকসবজী থেকে কীটনাশক দূরীকরণের উপায় বিষয়ক টিভিসি 1.43m ২০২৪
3 রান্নায় পোড়া তেলের ব্যবহার পরিহার সংক্রান্ত টিভিসি 1.49m ২০২৪
4 পথ খাবারে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক টিভিসি 2.20m ২০২৪
5 বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নির্মিত  নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক অ্যানিমেশন 4.0m ২০২২
6 নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক পারিবারিক নির্দেশিকা সংক্রান্ত টিভিসি 31s ২০২২
7 খাদ্য স্পর্শক বিষয়ক টিভিসি 01m ২০২২
8 নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক আঞ্চলিক গান (ময়মনসিংহ) 2.52m ২০২২
9 নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক আঞ্চলিক গান (সিলেট) 2.53m ২০২২
10 নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক আঞ্চলিক গান (রংপুর) 2.53m ২০২২
11 নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক আঞ্চলিক গান (খুলনা) 2.53m ২০২২
12 নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক আঞ্চলিক গান (রাজশাহী) 2.53m ২০২২
13 নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক আঞ্চলিক গান (বরিশাল) 2.53m ২০২২
14 নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক আঞ্চলিক গান (চট্টগ্রাম) 2.53m ২০২২
15 নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক আঞ্চলিক গান (ঢাকা) 2.53m ২০২২
16 মোড়কজাত খাদ্যপণ্যে লেবেলিং বিষয়ক বিধিবিধান। 1.0m ২০২০
17 শাকসবজি ও ফলমূলে ফরমালিন বিষয়ক ভ্রান্ত ধারণা 2.0m ২০২০
18 রান্না করা খাবার নিরাপদ ভাবে সংরক্ষণ করার উপায়। 1.5m ২০১৮
19 খাবার নিরাপদ রাখার ০৫ টি চাবিকাঠি 1.0m ২০১৮
20 ট্রান্সফ্যাট যুক্ত খাবার গ্রহন ও হ্রদরোগের ঝুঁকি 1.0m ২০২০
21 পথ খাবার প্রস্তুত ও নিরাপদ খাবার গ্রহণের বিধিনিষেধ। 1.1m ২০১৮
22 খাবার প্রস্তুতকরণের পূর্বে হাত ধোয়ার নিয়মাবলি 1.0m ২০১৮
23 Bangladesh Food Safety Authority Thematic Song 4.10m ২০১৮
24 Food Safety Authority Promo Video 1.0m ২০১৮
25 পবিত্র ইদুল আযহা উপলক্ষ্যে নিরাপদ খাদ্য সম্পর্কিত প্রমোশনাল এনিমেশন 7.21m ২০১৮
26 কোরবানির মাংসের নিরাপদতায় করণীয় 48s ২০১৮
27 কোরবানির মাংসের নিরাপদতায় সম্ভাব্য ঝুঁকিসমূহ মোকাবেলায় করণীয় 1.0m ২০১৯
28 ময়লা ডিম সংরক্ষণ পদ্ধতি। প্রচারে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ 16s ২০২৪
29 বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নির্মিত নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক অ্যানিমেশন 4m ২০২২
30 খাদ্যকর্মীদের জন্য প্রশিক্ষণ ভিডিও 30.51m ২০২২
31 Video Documentary on the First Mobile Food Safety Laboratory in Bangladesh of Food Safety Authority. 3.08m ২০১৮
32 বাসি খাবার না খাওয়ার সতর্কতা (Please avoid consuming stale Food) 1.10m ২০১৮
33 নিরাপদ পানি দিয়ে হাত ধোয়া (Wash hand using safe water) 1.10m ২০১৮
34 আলাদা ব্যাগে এ বাজার পরিবহন (Use separate bag for different items in wet market shopping.) 1.10m ২০১৮
35 বাসা-বাড়ীতে নিরাপদ উপায়ে খাদ্য সংরক্ষণ বিষয়ক সচেতনতা 1.30m ২০২৩
36 রাস্তার পাশে খোলা খাবার গ্রহণ সম্পর্কে সচেতনতা 54s ২০২৩
37 বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের কল সেন্টার বিষয়ক টিভিসি 50s ২০২৩
38 খাদ্য দ্রব্যে কৃত্রিম রং ব্যবহার বিষয়ক টিভিসি 1.08m ২০২৩
39 নিরাপদ খাদ্য আইন-২০১৩ অবহিতকরণ 1.31m ২০২৩
40 পথ খাবারে পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা 1.40m ২০২৪
41 খাদ্যদ্রব্যে প্লাস্টিক ব্যবহারে সচেতনতা 1.55m ২০২৪
42 রান্নায় পোড়া তেলের ব্যবহার পরিহার 1.04m ২০২৪
43 পলিথিন ও খবরের কাগজে খাদ্য দ্রব্য ব্যবহার ও পরিবহন না করা বিষয়ে সচেতনতা 1.50m ২০২৪
44 ফলমুল ও শাকসবজী থেকে ধূলাবালি কীটনাশক দূরীকরণের উপায় 1.34 ২০২৪

 

অডিও

ক্রমিক নং অডিও এর লিংক সময়কাল প্রকাশকাল
1 ফরমালিন ব্যবহার সংক্রান্ত সচেতনতামূলক অডিও 2m ২০২২
2 প্যাকেটজাত খাবারে উৎপাদনের তারিখ ও মেয়াদ সম্পরর্কে অডিও 01m ২০২২
3 প্লাস্টিকের পাত্র ও লেখাযুক্ত কাগজে খাবার গ্রহণে সচেতনতামূলক অডিও 01m ২০২২
4 খাদ্যদ্রব্য ক্রয়ের সময় ক্রয় রশিদ সংগ্রহ ও সংরক্ষণ সম্পর্কিত অডিও 01m ২০২২
5 খাবার স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে রান্না এবং সংরক্ষণে পারিবারিক নির্দেশিকা সম্পর্কে অডিও 01m ২০২২
6 বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের ০৫টি চাবিকাঠি সম্পর্কে অডিও 01m ২০২২
7 ট্রান্স ফ্যাট যুক্ত খাবার বর্জনে জনসচেতনতামূলক অডিও 1m ২০২২
8 বিধি-নিষেধ মেনে খাবার তৈরী ও বিক্রয় সম্পর্কিত অডিও 01m ২০২২
9 বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের “খাদ্য কথন” মোবাইল অ্যাপ সম্পর্কিত অডিও 01m ২০২২
10 পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষ্যে খাদ্য ব্যবসায়ীদের উদ্দেশ্যে নির্দেশনামূলক অডিও 04m ২০২২

 

স্ক্রল বার্তা

ক্র. নং

বার্তা

1.

খাবার নিরাপদ রাখার ৫টি চাবিকাঠি: ১. পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা; ২. কাঁচা খাবার ও রান্না খাবার পৃথক রাখা; ৩. সঠিক তাপমাত্রায় খাবার রান্না করা; ৪. সঠিক তাপমাত্রায় খাবার সংরক্ষণ করা এবং ৫. নিরাপদ পানি ও খাদ্যসামগ্রী ব্যবহার করা। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

2.

ডায়রিয়াসহ খাদ্য বাহিত রোগের অন্যতম কারণ জীবাণু সংক্রমণ। জীবাণু সংক্রমণ থেকে বাঁচার অন্যতম উপায় পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা। টয়লেট ব্যবহারের পরে, খাবার গ্রহণের আগে ও পরে, খাবার প্রস্তুত করার পূর্বে, ময়লা-নোংরা জিনিষপত্র স্পর্শ করার পর ন্যূনতম ২০ সেকেন্ড যথাযথ নিয়মে সাবান বা জীবাণুনাশক দিয়ে হাত ধুতে হবে। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

3.

খাবার নিরাপদ রাখার ৫টি উপায়ের ১ম উপায়: পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা।

১.খাবারের আগে ও পরে এবং টয়লেট ব্যবহারের পরে সাবান দিয়ে যথাযথ নিয়মে হাত ধোয়া; ২. পরিষ্কার ও জীবানুমুক্ত খাবারের প্লেট, তৈজসপত্র ও দা-বটি-ছুরি ও কাটিং বোর্ড ব্যবহার করা এবং ৩. খাদ্যসামগ্রী ধুয়ে ব্যবহার করা। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

4.

খাবার নিরাপদ রাখার ৫টি উপায়ের ২য় উপায়: কাঁচা খাবার ও রান্না খাবার পৃথক রাখা।

এক খাবার থেকে অন্য খাবারে জীবাণু সংক্রমণ হতে পারে। কাঁচা মাছ, মুরগি ও মাংস এর সাথে কাঁচা শাক-সবজি ও ফলমূল রাখবেন না। কাঁচা খাবার এবং রান্না করা খাবার পৃথক রাখুন। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

5.

খাবার নিরাপদ রাখার ৫টি উপায়ের ৩য় উপায়: সঠিক তাপমাত্রায় খাবার রান্না করা।

৭০° সে. এর অধিক তাপমাত্রায় খাবার রান্না করুন। ফ্রিজে সংরক্ষিত রান্না খাবার খাওয়ার পূর্বে পুনরায় কমপক্ষে ৭০° সে. তাপমাত্রায় ২ মিনিট ভালো করে গরম করুন। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

6.

খাবার নিরাপদ রাখার ৫টি উপায়ের ৪র্থ উপায়: সঠিক তাপমাত্রায় খাবার সংরক্ষণ করা। প্রস্তুতকৃত খাবার ২ ঘণ্টার মধ্যে না খেলে ঠাণ্ডা করে ফ্রিজে ৫° সে. তাপমাত্রার নিচে সংরক্ষণ করুন। গরম খাবার ৬০° সে. এর বেশি তাপমাত্রায় রাখুন। ৫° সে. থেকে ৬০° সে. তাপমাত্রায় বেশিক্ষণ কোন খাবার রাখবেন না।  জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

7.

খাবার নিরাপদ রাখার ৫টি উপায়ের ৫ম উপায়: নিরাপদ পানি ও খাদ্যসামগ্রী ব্যবহার করা।

সকল খাদ্যে খাবার উপযোগী পানি ব্যবহার করুন। তাজা ও স্বাস্থ্যকর খাদ্যসামগ্রী ব্যবহার করুন। খাদ্য গ্রহণের পূর্বে পরীক্ষা করে নিন। পচা, বাসী ও মেয়াদোত্তীর্ণ খাবার বর্জন করুন। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

8.

ফ্রিজে খাবার সংরক্ষণ পদ্ধতি:

ফ্রিজে খাবার এলোমেলো বা চাপাচাপি করে রাখবেন না। রান্না করা খাবার উপরের তাকে এবং কাঁচা খাবার নিচের তাকে রাখুন। কাঁচা খাবার ও রান্না করা খাবার পাশাপাশি রাখবেন না। সকল খাবার ফুড গ্রেড কনটেইনারে ঢেকে রাখুন। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

9.

ফ্রিজে সঠিক তাপমাত্রায় খাবার সংরক্ষণ করুন:

ফ্রিজে ৫° সে. তাপমাত্রার নিচে খাবার সংরক্ষণ করুন। গরম খাবার ফ্রিজে রাখবেন না। ফ্রিজে রাখা খাবার ২-৩ দিনের মধ্যে খেয়ে ফেলুন। ফ্রিজে সংরক্ষিত রান্না খাবার খাওয়ার পূর্বে ন্যূনতম ৭০° সে. তাপমাত্রায় ২ মিনিট গরম করুন। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

10.

ফ্রিজারে সঠিক তাপমাত্রায় খাবার সংরক্ষণ করুন:

দীর্ঘ সময়ে খাবার সংরক্ষণের জন্য ফ্রিজারে শূন্যের নিচে -১৮° সে. তাপমাত্রার নিচে খাবার রাখুন । ফ্রিজারে রাখা খাবার নির্দিষ্ট মেয়াদের মধ্যে খেয়ে ফেলুন। আগে রাখা খাবার আগে ব্যবহার (First In First Out) নিশ্চিত করুন। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

11.

ফ্রিজারে খাবার মেয়াদ অনুযায়ী ব্যবহার করুন:

ফ্রিজারে শূন্যের নিচে -১৮° সে. তাপমাত্রায় জীবাণু ধ্বংস হয় না, জীবাণু সুপ্ত অবস্থায় থাকে। ফ্রিজারে রাখা খাবার ২ থেকে ৬ মাস সময়ের মধ্যে খেয়ে নিতে হবে। আগে রাখা খাবার আগে ব্যবহার (First In First Out) নিশ্চিত করুন। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

12.

পোড়া তেল ব্যবহার করবেন না। একই তেলে বারবার ভাজা হলে অথবা অধিক সময় বা তাপমাত্রায় ভাজা হলে পোড়া তেল তৈরি হয়। পোড়া তেলে ট্রান্সফ্যাটি এসিড তৈরি হয় যা ক্ষতিকারক কোলেস্ট্রোল বৃদ্ধি করে ও হৃদরোগ সৃষ্টি করে। অল্প তাপমাত্রায় ও স্বল্প সময়ের জন্য তেলে ভাজুন। একবার ভাজা তেল পুনরায় ভাজার কাজে ব্যবহার না করে ছেঁকে তরকারিতে ব্যবহার করতে পারেন। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

13.

কাটা কাঁচা খাবার দ্রুত খেয়ে ফেলুন:

কাঁচা খাবারযোগ্য খাদ্য যেমন তাজা কাটা ফল, সালাদ, সরবত, জুস ইত্যাদিতে দ্রুত জীবাণুর সংক্রমণ ঘটে। এ সকল খাবার তৈরির সাথে সাথে খেয়ে ফেলুন। সংরক্ষণের প্রয়োজন হলে খাবার ঢেকে স্বল্পসময়ের জন্য ফ্রিজে সংরক্ষণ করুন। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

14.

কাটা কাঁচা খাবার শেষ পর্যায়ে প্রস্তুত করুন:

কাঁচা খাবার যেমন তাজা কাটা ফল, সালাদ, সরবত, জুস ইত্যাদিতে দ্রুত জীবাণুর সংক্রমণ ঘটে। এ সকল খাবার অন্যান্য খাবার তৈরির পর সর্বশেষ পর্যায়ে প্রস্তুত করুন যাতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে খাওয়া হয়। সংরক্ষণের প্রয়োজন হলে খাবার ঢেকে স্বল্পসময়ের জন্য ফ্রিজে সংরক্ষণ করুন। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

15.

ময়লা ডিম পরিষ্কার করে ফ্রিজে সংরক্ষণ করুন:

ময়লা ডিমে প্রচুর জীবাণু থাকে যা অন্য খাবারে সংক্রমিত হতে পারে। ময়লা ডিম ধুয়ে ও পরিষ্কার করে শুকিয়ে ফ্রিজে সংরক্ষণ করুন। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

16.

ননফুড গ্রেড রঙ ও সুগন্ধি:

ননফুড গ্রেড রঙ ও সুগন্ধি দিয়ে প্রস্তুকৃত খাবার খাদ্য-বিষক্রিয়া, অ্যালার্জি, পাচনতন্ত্রের সমস্যা, ক্যান্সারের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে। খাদ্যে অননুমোদিত রং বা সুগন্ধি ব্যবহারের ফলে মানবদেহে দীর্ঘমেয়াদী স্বাস্থ্য সমস্যা সৃষ্টি হয়। খাদ্যে কেবলমাত্র প্রাকৃতিক বা অনুমোদিত রঙ ও সুগন্ধি ব্যবহার করুন। রঙ ও সুগন্ধি ব্যবহারের পূর্বে মান সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে নিন। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

17.

ফুড সেফ প্লাস্টিক ব্যবহার করুন:

খাবার বা পানির পাত্র হিসেবে প্লাস্টিক ব্যবহারে সাবধান হোন। কেবলমাত্র টাইপ ১, ২, ৪, ৫, ৬ এবং ফুড গ্রেড প্লাস্টিক খাবারের বা পানির পাত্র হিসেবে ব্যবহার করা যায়। তন্মধ্যে টাইপ ১ (PET) ও টাইপ ৬ (PS) প্লাস্টিক কেবমাত্র একবার ব্যবহার করা যায়। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

18.

PET প্লাস্টিকের স্বচ্ছ কাপে গরম চা পান করবেন না। PET বা টাইপ১ প্লাস্টিক মাত্র ৭০° সে. তাপমাত্রা সহ্য করতে পারে। PET প্লাস্টিক সাধারণ তাপমাত্রার খাবারের জন্য একবারের জন্য ব্যবহার উপযোগী। অধিক তাপমাত্রার খাবারে PET প্লাস্টিকের ব্যবহরা করা হলে স্বাস্থ্য ঝুঁকি সৃষ্টি হয়। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

19.

মাইক্রোপ্লাস্টিকের দূষণ করোধ করুন:

প্লাস্টিক বা পলিথিন যত্রতত্র ফেলে দেয়ায় পরিবেশে প্লাস্টিকের দূষণ হচ্ছে। প্লাস্টিকের দূষণ থেকে সৃষ্ট মাইক্রোপ্লাস্টিক খাদ্য শৃঙ্খলের মাধ্যমে মানব দেহে প্রবেশ করে দীর্ঘমেয়াদি স্বাস্থ্য সমস্যার সৃষ্টি করে। প্লাস্টিক ও পলিথিন যত্রতত্র ফেলবেন না। যথাযথ নিয়মে প্লাস্টিক ও পলিথিন রিসাইকলে করুন। একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক পরিহার করুন। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

20.

খাবারের পারস্পরিক দূষণ রোধ করুন:

একই দা, বটি বা ছুরি দিয়ে বা একই চপিং বোর্ডে মাছ/মুরগি/মাংস এবং শাক-সবজি কাটবেন না। মাছ/মুরগি/মাংস কাটার পর দা, বটি বা ছুরি এবং চপিং বোর্ড ধুয়ে, জীবানুমুক্ত করে ও শুকিয়ে শাক-সবজি/ফলমূল কাটুন। খাবারসমূহ একসাথে ধুবেন না, প্রতিটি খাবার পৃথক পৃথকভাবে ধুতে হবে। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

21.

খাবারের পারস্পরিক দূষণ রোধ করুন:

কাঁচা মাছ-মাংস-মুরগি এর সাথে একই ব্যাগে শাক-সবজি ও ফলমূল বহন করবেন না। মাছ, মাংস ও মুরগি পৃথক ব্যাগে এবং শাক-সবজি ও ফলমূল পৃথক ব্যাগে বহন করুন। খাবারের একই ব্যাগের মধ্যে রাসায়নিক দ্রব্যাদি যেমন সাবান, টয়লট্রিজ ও প্রসাধনী বহন করবেন না। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

22.

খাবারের পারস্পরিক দূষণ রোধ করুন:

একই স্থান, কনটেইনার/ড্রাম বা আলমিরায় খাদ্যসাম্রগী যেমন- আটা, চাল, চিনি, মসলা ইত্যাদি এবং রাসায়নিক দ্রব্য যেমন সাবান, টয়লট্রিজ, কীটনাশক ইত্যাদি সংরক্ষণ করবেন না। খাদ্যসামগ্রী পৃথকভাবে সংরক্ষণ করুন এবং রাসায়নিক দ্রব্যাদি খাবার থেকে দূরে পৃথক স্থানে সংরক্ষণ করুন।  জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

23.

কাঁচা খাবার দ্রুততম সময়ের মধ্যে প্রসেস করুন:

কাঁচা মাছ/মাংসে দ্রুত জীবাণুর সংক্রমণ ঘটে। খোলাবাজারে মাছ/মাংস সকাল বেলায় বিক্রি শুরু হয়। মাছ-মাংসে জীবাণুর সংক্রমণ বৃদ্ধির পূর্বে সকাল বেলায় মাছ-মাংস ক্রয় করে দ্রুত প্রসেস করুন। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

24.

কাঁচা মাছ-মাংস-মুরগি দ্রুত পরিবহন করুন:

কাঁচা মাছ/মাংস/মুরগিতে দ্রুত জীবাণুর সংক্রমণ ঘটে। এ সকল খাবার ক্রয়ে বিলম্ব পরিহার করুন এবং দ্রুত প্রসেস করুন। মাছ-মাংস-মুরগি পরিবহন বা প্রসেস করতে দেরি হলে বরফ দিয়ে পরিবহন করুন। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

25.

খাবারে টক্সিন বা বিষাক্ততা তৈরি পরিহার করুন:

খাবার নিরাপদ রাখার নিয়মাবলি না মানলে খাবারে টক্সিন বা বিষ তৈরি হয়। খাবারে সৃষ্ট অনেক টক্সিন বা বিষের কোন স্বাদ বা গন্ধ থাকে না, রান্না করার পরও নষ্ট হয় না। খাবার নিরাপদ রাখার নিয়ামাবলি মেনে চলুন, সপরিবারে সুস্থ থাকুন। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

26.

সবজি-ফলমূল থেকে কীটনাশক অপসারণ করুন: শাক-সবজি ও ফলমূলে কীটনাশকের অবশিষ্টাংশ থাকতে পারে। সবজি ও ফলমূলকে ভালোমতো ধুয়ে ১৫-৩০মিনিট ৫% সিরকার বা ২% লবণের  দ্রবণ বা শুধু পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। পরে ধুয়ে খাবারের জন্য ব্যবহার করুন। এতে ক্ষতিকারক রাসায়নিক ও কীটনাশক এর প্রভাব অনেকাংশে কমে যায়। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

27.

অতিরক্তি লবণযুক্ত খাদ্য পরিহার করুন:

একজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির দৈনিক ৫ গ্রাম লবণ প্রয়োজন। বাংলাদেশে খাদ্যে মাত্রাতিরিক্ত লবণ ব্যবহারের প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। অতিরিক্ত লবণ রক্তে সোডিয়াম মাত্রা বাড়িয়ে দেয়, যা রক্তচাপ বৃদ্ধির প্রধান কারণ। এটি হৃদরোগ এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ায়। দৈনিক পরিমিত মাত্রায় লবণ গ্রহণ করুন। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

28.

অতিরক্তি লবণযুক্ত খাদ্য পরিহার করুন:

অতিরিক্ত লবণ গ্রহণ রক্তে সোডিয়াম মাত্রা বাড়িয়ে দেয়, যা রক্তচাপ বৃদ্ধির প্রধান কারণ। দৈনিক জনপ্রতি ৫ গ্রাম হিসেবে ৪ জনের পরিবারে ১ কেজি লবণ ৫০ দিনে শেষ হবে (৫ গ্রাম x ৪ জন x ৫০ দিন=১০০০ গ্রাম)। এরূপ ৪ জনের পরিবারে ৫০ দিনের পূর্বে ১ কেজি লবণ শেষ হয়ে গেলে ধারণা করতে হবে অতিরিক্ত লবণ গ্রহণ করা হচ্ছে, লবণের ব্যবহার কমাতে হবে। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

29.

অ্যাক্রিলামাইড:

শ্বেতসারযুক্ত খাবার যেমন রুটি, আলু, চিনিযুক্ত খাবার, বাদাম ইত্যাদি উচ্চ তাপে রান্না বা ভাজা হলে পোড়া রুটি, ফ্রেঞ্চ ফ্রাই ইত্যাদিতে অ্যাক্রিলামাইড তৈরি হয়। অ্যাক্রিলামাইড ক্যান্সার সৃষ্টির অন্যতম কারণ। রুটি, আলুর চিপস, বাদাম ইত্যাদি অতিরিক্ত ভাজবেন না, কালো-বাদামী রং সৃষ্টি করবেন না। হালকা বাদামি বা সোনালী রং থাকা অবস্থায় রুটি, আলু চিপস বা বাদাম এর ভাজা শেষ করুন। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

30.

রান্নার পাত্র:

রান্নার সময় পাত্রের উপাদান খাবারের সাথে মিশে যায় (leaching)। রান্নারপত্র নিরাপদ না হলে খাদ্য-বিষক্রিয়া সৃষ্টি হতে পারে। এ্যালুমিনিয়াম ও নন-স্টিক (Teflon) এর রান্নার পাত্র থেকে ক্ষতিকারক উপাদান খাবারের সাথে মিশে যেতে পারে। রান্নার পাত্র হিসেবে লোহা বা স্টেনলেস স্টিল এর পাত্র অধিক নিরাপদ। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

31.

রমজানে সচেতন হোন:

রান্না করা খাবারে দ্রুত জীবাণুর সংক্রমণ ঘটে। এরূপ খাবার ২ ঘণ্টার বেশি বাইরে রাখা যাবে না। ইফতারের সর্বোচ্চ ২ ঘণ্টা পূর্বে ইফতারি প্রস্তুত করুন। ইফতারের পরে অবশিষ্ট খাবার ফ্রিজে সংরক্ষণ করুন।

32.

রমজানে সচেতন হোন:

একই তেলে বারবার ভাজবেন না। একই তেলে বারবার ভাজা হলে অথবা অধিক সময় বা তাপমাত্রায় ভাজা হলে পোড়া তেল তৈরি হয়। পোড়া তেলে ট্রান্সফ্যাটি এসিড তৈরি হয় যা ক্ষতিকারক কোলেস্ট্রোল বৃদ্ধি করে ও হৃদরোগ সৃষ্টি করে। একবার ভাজা তেল পুনরায় ভাজার কাজে ব্যবহার না করে তরকারিতে ব্যবহার করতে পারেন। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

33.

রমজানে সচেতন হোন:

কাঁচা খাবারযোগ্য খাদ্য যেমন তাজা কাটা ফল, সালাদ, সরবত, জুস ইত্যাদিতে দ্রুত জীবাণুর সংক্রমণ ঘটে। এ সকল খাবার ইফতারির আগমুহূর্তে তৈরি করুন, তৈরির সাথে সাথে খেয়ে ফেলুন। সংরক্ষণের প্রয়োজন হলে খাবার ঢেকে স্বল্পসময়ের জন্য ফ্রিজে সংরক্ষণ করুন। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

34.

রমজানে সচেতন হোন:

অতিরিক্ত ভাজাপোড়ায় খাদ্যে ক্যান্সারের উপাদান তৈরি হয়। খাদ্য অল্প ভাজুন। খাদ্য যেন কালো-বাদামি রং ধারণ না করে সেদিকে লক্ষ্য রাখুন। অতিরিক্ত ভাজাপোড়া খাবার পরিহার করুন। তাজা, সতেজ ও স্বাভাবিক রান্না খাবার গ্রহণ করুন। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

35.

ইফতার নিরাপদ রাখুন:

রান্না করা খাবারে দ্রুত জীবাণুর সংক্রমণ ঘটে। এরূপ খাবার ২ ঘণ্টার বেশি বাইরে রাখা যাবে না। ইফতারের সর্বোচ্চ ২ ঘণ্টা পূর্বে ইফতারি প্রস্তুত করুন। ইফতারের পরে অবশিষ্ট খাবার ফ্রিজে সংরক্ষণ করুন। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

36.

রোজাদারের খাবার নিরাপদ রাখুন:

অতিরিক্ত ভাজাপোড়ায় খাদ্যে ক্যান্সারের উপাদান তৈরি হয়। খাদ্য অল্প ভাজুন। খাদ্য যেন কালো-বাদামি রং ধারণ না করে সেদিকে লক্ষ্য রাখুন। অতিরিক্ত ভাজাপোড়া খাবার পরিহার করুন। তাজা, সতেজ ও স্বাভাবিক রান্না খাবার গ্রহণ করুন। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

37.

ঈদে খাবার নিরাপদ রাখুন:

খাবারে কেবল ফুড গ্রেড রঙ ও সুগন্ধি ব্যবহার করুন। অননুমোদিত কৃত্রিম রং ও সুগন্ধি খাবারে দিলে খাদ্য-বিষক্রিয়াসহ মারাত্মক স্বাস্থ্য হানি হতে পারে। খাবারের রঙ ও সুগন্ধি ব্যবহারের পূর্বে মান সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে নিন। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

 

এসএমএস বার্তা

ক্র. নং

বার্তা

মন্তব্য

1.

খাবার নিরাপদ রাখার ৫ চাবিকাঠি ১-পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা, ২-কাঁচা ও রান্না খাবার পৃথক রাখা, ৩-সঠিক তাপমাত্রায় রান্না, ৪-সঠিক তাপমাত্রায় সংরক্ষণ ও ৫-নিরাপদ পানি ও খাদ্যসামগ্রী ব্যবহার করা। প্রচারে: বিএফএসএ

 

2.

ডায়রিয়াসহ খাদ্যবাহিত রোগের অন্যতম কারণ জীবাণু সংক্রমণ। জীবাণু সংক্রমণ থেকে বাঁচার অন্যতম উপায় যথাযথ নিয়মে কমপক্ষে ২০ সেকেন্ড সাবান দিয়ে বারবার হাত ধোয়া। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

 

3.

খাবারে জীবাণূর সংক্রমণ থেকে বাচার জন্য- খাবারের আগে ও পরে এবং টয়লেট ব্যবহারের পরে কমপক্ষে ২০ সে. সাবান দিয়ে হাত ধুতে হবে; খাবারের প্লেট, দা-বটি ও পাত্র এবং খাদ্যসামগ্রী ধুয়ে ব্যবহার করতে হবে - বিএফএসএ

 

4.

কাঁচা মাছ/মুরগি/মাংস এর সাথে শাক-সবজি ও ফলমূল রাখলে জীবাণুর সংক্রমণ হতে পারে। মাছ/মুরগি/মাংস পৃথক ব্যাগে এবং শাক-সবজি ও ফলমূল আলাদ ব্যাগে রাখুন। খাবারের পারস্পরিক দূষণ রোধ করুন। জনস্বার্থে: বিএফএসএ

 

5.

খাবার নিরাপদ রাখার জন্য খাবার ভালো করে রান্না করুন। কাঁচা খাবার যথাসম্ভব পরিহার করুন। খাবার পুনরায় গরম করার সময় যথাযথভাবে সর্বত্র ৭০° সে. তাপমাত্রায় ২ মিনিট গরম করা নিশ্চিত করুন। প্রচারে- বিএফএসএ

 

6.

প্রস্তুতকৃত খাবার ২ ঘণ্টার মধ্যে না খেলে ঠাণ্ডা করে ফ্রিজে ৫° সে. তাপমাত্রার নিচে রাখুন। গরম খাবার ৬০° সে. এর বেশি তাপমাত্রায় রাখুন। ৫° সে থেকে ৬০° সে তাপমাত্রায় বেশিক্ষণ কোন খাবার রাখবেন না- বিএফএসএ

 

7.

খাবারে নিরাপদ পানি ও খাদ্যসামগ্রী ব্যবহার করুন। সকল খাদ্যে খাবার উপযোগী পানি ব্যবহার করুন। তাজা ও স্বাস্থ্যকর খাদ্যসামগ্রী ব্যবহার করুন। পচা, বাসী ও মেয়াদোত্তীর্ণ খাবার বর্জন করুন। প্রচারে- বিএফএসএ

 

8.

ফ্রিজে খাবার এলোমেলো বা চাপাচাপি করে রাখবেন না। রান্না করা খাবার উপরের তাকে এবং কাঁচা খাবার নিচের তাকে রাখুন। সকল খাবার ফুড গ্রেড কনটেইনারে ঢেকে রাখুন। খাবার আগে ভালোভাবে গরম করে নিন। প্রচারে: বিএফএসএ

 

9.

ফ্রিজারে -১৮° সে. তাপমাত্রায় জীবাণু ধ্বংস হয় না, জীবাণু সুপ্ত অবস্থায় থাকে। ফ্রিজারে রাখা খাবার ২ থেকে ৬ মাস সময়ের মধ্যে খেয়ে নিতে হবে। আগে রাখা খাবার আগে ব্যবহার নিশ্চিত করুন। জনস্বার্থে: বিএফএসএ

 

10.

একই তেলে বারবার ভাজা হলে অথবা অধিক সময় বা তাপমাত্রায় ভাজা হলে পোড়া তেল তৈরি হয়। পোড়া তেল ক্ষতিকারক কোলেস্ট্রোল বৃদ্ধি করে ও হৃদরোগ সৃষ্টি করে। স্বল্পভাজা তেল ছেঁকে তরকারিতে ব্যবহার করতে পারেন। বিএফএসএ

 

11.

ননফুড গ্রেড রঙ, রাসায়নিক ও সুগন্ধি দিয়ে প্রস্তুকৃত খাবার স্বাস্থ্যসমস্যাসহ ক্যান্সারের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে। খাদ্যে কেবলমাত্র প্রাকৃতিক বা অনুমোদিত রঙ, রাসায়নিক ও সুগন্ধি ব্যবহার করুন। জনস্বার্থে: বিএফএসএ

 

12.

কাঁচা খাবারযোগ্য খাদ্য যেমন তাজা কাটা ফল, সালাদ, সরবত, জুস ইত্যাদিতে দ্রুত জীবাণুর সংক্রমণ ঘটে। এ সকল খাবার তৈরির সাথে সাথে খেয়ে ফেলুন। প্রয়োজনে খাবার ঢেকে স্বল্পসময়ের জন্য ফ্রিজে রাখুন- বিএফএসএ

 

13.

ময়লা ডিমে প্রচুর জীবাণু থাকে যা অন্য খাবারে সংক্রমিত হতে পারে। ময়লা ডিম ধুয়ে ও পরিষ্কার করে শুকিয়ে ফ্রিজে সংরক্ষণ করুন। জনস্বার্থে: বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

 

14.

ননফুড গ্রেড রঙ ও সুগন্ধি দিয়ে প্রস্তুকৃত খাবার খাদ্য-বিষক্রিয়া, অ্যালার্জি, পাচনতন্ত্রের সমস্যা, ক্যান্সারের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে। খাদ্যে কেবলমাত্র প্রাকৃতিক বা অনুমোদিত রঙ ও সুগন্ধি ব্যবহার করুন- বিএফএসএ

 

15.

স্বচ্ছ পিইটি বা টাইপ১ প্লাস্টিক সাধারণ তাপমাত্রার খাবারের জন্য একবার ব্যবহার উপযোগী। এটি ৭০° সে. তাপমাত্রা সহ্য করতে পারে। পিইটি প্লাস্টিকে গরম চা ব্যবহার করলে স্বাস্থ্য ঝুঁকি সৃষ্টি হয়- বিএফএসএ

 

16.

পলিথিন যত্রতত্র ফেলে দেয়ায় পরিবেশে সৃষ্টি মাইক্রোপ্লাস্টিকের দূষণ খাদ্য শৃঙ্খলের  মাধ্যমে মানব দেহে প্রবেশ করে দীর্ঘমেয়াদি স্বাস্থ্য সমস্যার সৃষ্টি করে। যথাযথ নিয়মে পলিথিন রিসাইকলে করুন- বিএফএসএ

 

17.

একই দা-বটি ও চপিং বোর্ডে মাছ/মুরগি/মাংস এবং শাক-সবজি কাটাা হলে জীবাণুর মারাত্মক সংক্রমণ ঘটতে পারে। প্রতিটি খাবারের জন্য দা-বটি ও চপিং বোর্ড ধুয়ে, জীবানুমুক্ত করে পরের খাবরের জন্য ব্যবহার করুন- বিএফএসএ

 

18.

একই স্থান বা আলমারিতে আটা, চাল, চিনি, মসলা ইত্যাদি এবং রাসায়নিক দ্রব্য যেমন সাবান, টয়লট্রিজ, কীটনাশক ইত্যাদি সংরক্ষণ করলে খাবারে রাসায়নিকের সংক্রমণ হতে পারে; দুটি পৃথক-পৃথকভাবে সংরক্ষণ করুন- বিএফএসএ 

 

19.

কাঁচা মাছ/মাংসে দ্রুত জীবাণুর সংক্রমণ ঘটে। খোলাবাজারে মাছ/মাংস সকাল বেলায় বিক্রি শুরু হয়। মাছ-মাংসে জীবাণুর সংক্রমণ বৃদ্ধির পূর্বে সকাল বেলায় মাছ-মাংস ক্রয় করে দ্রুত প্রসেস করুন- বিএফএসএ

 

20.

কাঁচা মাছ/মাংস/মুরগিতে দ্রুত জীবাণুর সংক্রমণ ঘটে। এ সকল খাবার ক্রয়ে বিলম্ব পরিহার করুন এবং দ্রুত প্রসেস করুন। মাছ-মাংস-মুরগি পরিবহন বা প্রসেস করতে দেরি হলে বরফ দিয়ে পরিবহন করুন। জনস্বার্থে: বিএফএসএ

 

21.

খাবার নিরাপদ রাখার নিয়মাবলি না মানলে খাবারে টক্সিন বা বিষ তৈরি হয়। খাবারে সৃষ্ট অনেক টক্সিন-এর কোন স্বাদ বা গন্ধ থাকে না, রান্না করার পরও নষ্ট হয় না। খাবার নিরাপদ রাখার নিয়ামাবলি মেনে চলুন- বিএফএসএ

 

22.

শাক-সবজি ও ফলমূলে থাকা কীটনাশকের অবশিষ্টাংশ দূরতে শাক-সবজি ও ফলমূল ভালোমতো ধুয়ে ৫% সিরকা বা ২% লবণের  দ্রবণ অথবা শুধু পানিতে ১৫-৩০মিনিট ভিজিয়ে রাখুন। পরে ধুয়ে খাবারের জন্য ব্যবহার করুন- বিএফএসএ

 

23.

দৈনিক জনপ্রতি ৫ গ্রাম লবণ প্রয়োজন। বাংলাদেশে খাদ্যে অতিরিক্ত লবণ ব্যবহার লক্ষ্যণীয়। অতিরিক্ত লবণ রক্তে সোডিয়ামের মাত্রা বাড়িয়ে দেয় যা রক্তচাপ বৃদ্ধি করে। দৈনিক পরিমিত মাত্রায় লবণ গ্রহণ করুন- বিএফএসএ

 

24.

অতিরিক্ত লবণ গ্রহণ রক্তে সোডিয়াম মাত্রা বাড়িয়ে দেয়, যা রক্তচাপ বৃদ্ধির প্রধান কারণ। জনপ্রতি ৫ গ্রাম হিসেবে ৪ জনের পরিবারে ১ কেজি লবণ ৫০ দিনের পূর্বে শেষ হয়ে গেলে লবণের ব্যবহার কমাতে হবে- বিএফএসএ

 

25.

রুটি, আলু, বাদাম ইত্যাদি বেশি ভাজা হলে অ্যাক্রিলামাইড তৈরি হয় যা ক্যান্সার সৃষ্টির অন্যতম কারণ। রুটি, আলুর চিপস, বাদাম অতিরিক্ত ভাজবেন না। হালকা বাদামি বা সোনালী রং থাকা অবস্থায় ভাজা শেষ করুন-বিএফএসএ

 

26.

এ্যালুমিনিয়াম ও নন-স্টিক (টেফলন)এর রান্নার পাত্র থেকে ক্ষতিকারক উপাদান খাবারের সাথে মিশে যেতে পারে। রান্নার পাত্র হিসেবে ফুডগ্রেড লোহা বা স্টেইনলেস স্টিল এর পাত্র অধিক নিরাপদ-জনস্বার্থে বিএফএসএ

 

27.

রান্না খাবারে দ্রুত জীবাণুর সংক্রমণ ঘটে। ইফতারের সর্বোচ্চ ২ ঘণ্টা পূর্বে রান্না শেষ করুন। রান্নার ২ ঘণ্টার মধ্যে না খেলে খাবারটি ফ্রিজে রাখুন। ফ্রিজের খাবার পুনরায় ভালো করে গরম করে নিন- বিএফএসএ

রমজান উপলক্ষ্যে বিশেষ বার্তা

28.

অতিরিক্ত ভাজাপোড়ায় খাদ্যে ক্যান্সারের উপাদান তৈরি হয়। খাদ্য অল্প ভাজুন। খাদ্য যেন কালো-বাদামি রং ধারণ না করে সেদিকে লক্ষ্য রাখুন। অতিরিক্ত ভাজাপোড়া খাবার গ্রহণ থেকে বিরত থাকুন। জনস্বার্থে: বিএফএসএ

রমজান উপলক্ষ্যে বিশেষ বার্তা

29.

তাজা কাটা ফল, সালাদ, সরবত, জুস ইত্যাদিতে দ্রুত জীবাণুর সংক্রমণ ঘটে। এরূপ কাঁচা খাবার তৈরির সাথে সাথে খেয়ে ফেলুন। সংরক্ষণের প্রয়োজন হলে ঢেকে স্বল্পসময়ের জন্য ফ্রিজে সংরক্ষণ করুন। জনস্বার্থে: বিএফএসএ

রমজান উপলক্ষ্যে বিশেষ বার্তা

30.

ননফুড গ্রেড রঙ, রাসায়নিক ও সুগন্ধি দিয়ে প্রস্তুকৃত খাবার স্বাস্থ্যসমস্যাসহ ক্যান্সারের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে। খাদ্যে কেবলমাত্র প্রাকৃতিক বা অনুমোদিত রঙ, রাসায়নিক ও সুগন্ধি ব্যবহার করুন। জনস্বার্থে: বিএফএসএ

ঈদ/রমজান উপলক্ষ্যে বিশেষ বার্তা