০৫/০২/২০২৫ তারিখ রোজ রবিবার বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট জনাব মো: আক্তারুজ্জামান এর নেতৃত্বে "ক্রীম ব্রেড এন্ড কনফেকশনারী" ৩০৬/১, পূর্ব নাখালপাড়া, তেজগাঁও, ঢাকাতে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়।
প্রকাশন তারিখ
: 2025-02-19
গত ০৫/০২/২০২৫ তারিখ রোজ রবিবার বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট জনাব মো: আক্তারুজ্জামান এর নেতৃত্বে "ক্রীম ব্রেড এন্ড কনফেকশনারী" ৩০৬/১, পূর্ব নাখালপাড়া, তেজগাঁও, ঢাকাতে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়।
কোর্ট পরিচালনাকালে
১/ কারখানাটিতে অত্যন্ত নোংরা এবং অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে কেক, রুটি ও বিভিন্ন ধরনের মিষ্টি তৈরী ও সংরক্ষণ করতে দেখা যায়।এছাড়া কারখানাটির ফ্লোর স্যাঁতসেঁতে এবং দেয়াল অত্যন্ত নোংরা অবস্থায় রয়েছে যাতে রুটি, বিস্কুট, মিষ্টি সম্পুর্ণ খোলা অবস্থায় সংরক্ষণ করা হয়। উৎপাদনস্থলে অত্যন্ত অস্বাস্থ্যকর ও নোংরা উন্মুক্ত টয়লেট পাওয়া যায়।
২/এছাড়াও প্রতিষ্ঠানটি তাদের বাধ্যতামূলক নিবন্ধন অর্থ্যাৎ হালনাগাদকৃত ট্রেড লাইসেন্স, ফায়ার লাইসেন্স, পরিবেশ ছাড়পত্র, প্রিমিসেস লাইসেন্স, খাদ্য কর্মীদের স্বাস্থ্য সনদ, পেস্ট কন্ট্রোল প্রমাণক ও পানি পরীক্ষার সনদ প্রদর্শনে ব্যর্থ হয়।
অর্থাৎ উক্ত প্রতিষ্ঠানে নিরাপদ খাদ্য আইন, ২০১৩ এর ৩৩ ও ৩৯ ধারায় অপরাধ প্রমানিত হয়, যা অভিযুক্ত ব্যক্তি দোষ স্বীকার করেন। আসামীর দোষ স্বীকারোক্তির প্রেক্ষিতে সংশোধনের শর্তে নিরাপদ খাদ্য আইন ২০১৩ এর ৩৯ ধারার বিধান অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপককে ১,০০,০০০ (এক লক্ষ টাকা) অর্থদন্ড প্রদান করা হয় এবং তাৎক্ষনিকভাবে আদায় করা হয়।
জনাব মো: আমিনুল ইসলাম, মনিটরিং অফিসার; মো: আসলাম ভূইয়া, নিরাপদ খাদ্য পরিদর্শক ও বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের অন্যান্য সাপোর্ট স্টাফ এবং ব্যাটালিয়ন আনসার সদস্যবৃন্দের একটি টিম কোর্টকে সহযোগিতা করেন।