Wellcome to National Portal
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৯

নিরাপদ খাদ্য বিষয়ে শিক্ষার্থীদেরকে সচেতন করার উদ্দেশ্যে গত ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯ তারিখে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ এবং জেলা প্রশাসন চট্টগ্রামের যৌথ উদ্যোগে চট্টগ্রামের কাজেম আলী স্কুল এন্ড কলেজে সচেতনতামূলক কর্মসূচি পালিত হয়।


প্রকাশন তারিখ : 2019-09-30

বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের নবনিযুক্ত চেয়ারম্যান মহোদয়ের সুদৃঢ় নের্তৃত্বে সচেতনতামূলক কর্মসূচি নতুন মাত্রায় অংশীজনদের মধ্যে বৃহত্তর সাড়া ফেলতে সক্ষম হচ্ছে। আজ নিরাপদ খাদ্য বিষয়ে শিক্ষার্থীদেরকে সচেতন করার উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ এবং জেলা প্রশাসন চট্টগ্রামের যৌথ উদ্যোগে চট্টগ্রামের কাজেম আলী স্কুল এন্ড কলেজে অনুষ্ঠিত সচেতনতামূলক কর্মসূচি একেবারেই ইন্টারঅ্যাক্টিভ পদ্ধতিতে পালিত হল।

 

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ এর পরিচালক (যুগ্মসচিব) জনাব আবু সাঈদ মোঃ নোমান এবং অন্যান্য কর্মকর্তাগণ। সভাপতিত্ব করেন চট্টগ্রামের ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক জনাব আবু হাসান সিদ্দিক। এছাড়া বিভিন্ন পত্রিকা ও টেলিভিশনের সাংবাদিকগণসহ উল্লিখিত প্রতিষ্ঠানের পাঁচ শতাধিক ছাত্র ও শিক্ষকমণ্ডলী।

 

শিক্ষার্থীদের মাঝে ব্যতিক্রমধর্মী আগ্রহ অনুভূত হয় কর্মসূচিতে। যেমন ছিল জেলা প্রশাসন চট্টগ্রামের নিরবচ্ছিন্ন সহযোগিতা আবার কাজেম আলী স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ মহোদয়ের অকুন্ঠ সমর্থন, সর্বোপরি শিক্ষার্থীদের সুশৃঙ্খল আচরণ আমাদের আয়োজনকে সার্থক করেছে। একটানা তিন ঘন্টার অনুষ্ঠানে সবাই একাত্ম থেকেছে সর্বস্তরে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করার প্রত্যয় নিয়ে।

 

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ এর চেয়ারম্যান সৈয়দা সারওয়ার জাহান উপস্থিত শিক্ষক শিক্ষার্থী ও অন্যান্যদেরকে অনিরাপদ খাদ্যের বিষয়ে সচেতন হবার উদাত্ত আহ্বান জানান এবং খাদ্যে ভেজালকারীদের বিরুদ্ধে হুশিয়ারী উচ্চারণ করেন। তিনি খাদ্যের নিরাপদতা বিষয়ে শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন প্রশ্নেরও উত্তর দেন। এছাড়া ভবিষ্যতে এ ধরনের কর্মসূচি প্রত্যন্ত অঞ্চলে ছড়িয়ে দিয়ে প্রতিটি জেলায় একটি করে উপজেলাকে নিরাপদ খাদ্যের মডেল উপজেলা হিসেবে ঘোষণা করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। শেষের দিকে "নিরাপদ খাদ্যে ভরবো দেশ- গড়বো সোনার বাংলাদেশ " এবং "নিরাপদ খাবার গ্রহণ করি- সুস্থ সবল জাতি গড়ি" এই শ্লোগান দু'টি সমস্বরে সবার উচ্চারণের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষিত হয়।