এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট জনাব এস এম শান্তুনু চৌধুরী কর্তৃক কামরাঙ্গীর চর এলাকায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনাকালে "মুন চকলেট এন্ড বেভারেজ" এর কারখানায় প্রচুর পরিমাণে লেবেলবিহীন কেমিক্যাল পাওয়া যায় এবং পণ্যের লেবেলে কাঁটাকাঁটি করে মেয়াদ পরিবর্তনের প্রমাণ পাওয়া যায়। এসকল অপরাধে মুন চকলেট এন্ড বেভারেজ কোং কে ২,০০,০০০ (দুই লক্ষ) টাকা অর্থদন্ড প্রদান করা হয়।
এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট জ্যোতিশ্বর পাল কর্তৃক ঢাকার কামরাঙ্গিরচর এলাকায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনাকালে একটি ভেজাল সস তৈরির কারখানার সন্ধান পাওয়া যায়। কারখানাটির লাইসেন্সবিহীনভাবে পরিচালিত হয়ে আসছিলো।অভিযানকালে কাপড় তৈরির রং পাওয়া যায় যা সস তৈরির কাজে ব্যবহার করা হচ্ছিলো।এছাড়াও প্রতারণামূলকভাব বিএসটিআই এর লোগো নকল করে সস বাজারজাত করার প্রমাণ পাওয়া যায়। জনস্বাস্হ্যের জন্য ক্ষতিকর এই সস ঢাকাসহ বিভিন্ন এলাকার হোটেল/রেস্টুরেন্টে সরবরাহের জন্য প্রস্তুত করা হচ্ছিলো।
এইসব অপরাধে ভেজাল কারখানার মালিক ফরিদ হোসেনকে ১ বছরের বিনাশ্রম কারাদন্ডের আদেশ প্রদান করা হয়। অভিযানকালে নিরাপদ খাদ্য পরিদর্শক মুহাং কামরুল হাসান ও ব্যাটালিয়ান আনসার সদস্যবৃন্দ উপস্হিত ছিলেন।